মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ১১:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
Logo বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ফের বাড়ল Logo দেশীয় অস্ত্র নিয়ে পুলিশের ওপর হামলা Logo মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কক্সবাজার কর্তৃক ৪০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার Logo জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ছাত্রদল নেতার ব্যতিক্রমী কর্মসূচি Logo ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি আরও ৪৮৮ জন Logo মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর যশোর ও নোয়াখালীতে মাদক ইয়াবা ও গাঁজা উদ্ধার Logo শীত নামার আগেই শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে বড় দুঃসংবাদ Logo মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নোয়াখালী ও যশোরে বিপুল পরিমান মাদক ইয়াবা, টাপেন্টাডল ও গাঁজা উদ্ধার Logo ডিএনসি নোয়াখালী, ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রাম মেট্রো কর্তৃক আগ্নেয়াস্ত্র, তাজা বুলেটসহ বিপুল পরিমান মাদক উদ্ধার Logo মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসি) নিয়োগ পরীক্ষায় স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণে উল্লেখযোগ্য সাফল্য – উচ্চ প্রযুক্তির জালিয়াতি প্রচেষ্টা ব্যর্থ

১৪ ব্যাংকে ২৩৮ কোটি টাকা স্থানান্তর বিসিবির, যা বললেন ফারুক

নিজস্ব প্রতিবেদক / ১২৯ Time View
Update : শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫, ১:১৯ অপরাহ্ন
১৪ ব্যাংকে ২৩৮ কোটি টাকা স্থানান্তর বিসিবির, যা বললেন ফারুক
১৪ ব্যাংকে ২৩৮ কোটি টাকা স্থানান্তর বিসিবির, যা বললেন ফারুক

জাতীয় দলের হতশ্রী পারফরম্যান্সের কারণে এমনিতেই চাপে আছে বিসিবি। তার ওপর নতুন করে বিসিবির ফিক্সড ডিপোজিটের টাকা অন্য ব্যাংকে স্থানান্তর নিয়ে নতুন করে সমালোচনার মুখে পড়েছেন বিসিবিপ্রধান ফারুক আহমেদ। জানা গেছে, ১৪ ব্যাংকে ২৩৮ কোটি টাকা স্থানান্তর করেছে বিসিবি। যা নিয়ে গত দুদিন ধরেই উত্তাল দেশের ক্রিকেট। এই অবস্থায় মুখ খুলেছেন বিসিবিপ্রধান।

বোর্ড পরিচালক হওয়ার পর থেকেই অন্য পরিচালকদের সঙ্গে দূরত্ব, বিপিএল আয়োজনে পেশাদারিত্বের অভাব, টিকিট বিক্রির টাকা, ডিপিএলে বিতর্কিত কাণ্ড, দর্শকদের ক্ষোভ, দলের বাজে পারফরম্যান্স সবমিলিয়ে বেশ চাপেই আছেন ফারুক। এবার তার বিরুদ্ধে ফিক্সড ডিপোজিটের টাকা অন্য ব্যাংকে সরিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে একটি গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে।

যেখানে বলা হয়েছে, ফিক্সড ডিপোজিট হিসেবে ১৪টি ব্যাংকে মোট আড়াইশ কোটি টাকা স্থানান্তর করেছে বিসিবি।

তবে প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, গত আগস্ট থেকে বিসিবির এফডিআর স্টেটমেন্ট অনুযায়ী এই স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় লাভ হবে ক্রিকেট বোর্ডেরই। প্রথম ধাপে, আইএফআইসি আর মিডল্যান্ডের মতো হলুদ তালিকাভুক্ত ব্যাংক থেকে ১২ কোটি টাকা সরিয়ে নেয়া হয়েছে মধুমতী ব্যাংকে। তবে ঐ দুই ব্যাংকের চেয়ে মধুমতী ব্যাংক থেকে ইন্টারেস্টের হার বেশি থাকায়, আয় বাড়বে বিসিবির।

দ্বিতীয় ধাপে নেয়া হয়েছে আরো ১০ কোটি, এবারো একই ইন্টারেস্ট হার। এরপর যথাক্রমে আরো বেশ কয়েক ধাপে, কখনো হলুদ, কিংবা কখনো ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে লাল তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলো থেকে নতুন ১৪ ব্যাংকে নেয়া হয়েছে মোট ২৫০ কোটি টাকা।

এই স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় কেবল যে ইন্টারেস্ট রেট বেড়েছে এমন নয়, নতুন ব্যাংকগুলো থেকে পাওয়া যাচ্ছে স্পন্সরশিপ। এ ছাড়াও আছে ২৫ কোটি টাকার অবকাঠামোগত ইনভেস্টমেন্ট পাবার কমিটমেন্ট।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আরো একটি গুঞ্জন, বোর্ড পরিচালকদের অনুমতি ছাড়া একাই টাকা সরিয়ে নিয়েছেন ফারুক। তবে এই গুঞ্জনও সত্যি নয়। মূলত বিসিবির ফাইনান্স কমিটির প্রধান ও আরো একজন প্রভাবশালী বোর্ড পরিচালক পুরো প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

এ প্রসঙ্গে বিসিবি সভাপতি সেই গণমাধ্যমকে বলেন, ‘২৩৮ কোটি টাকা। আমি কোথাও সাইন করি না। টাকাগুলো যে গেছে ওখানে, একটা নিউজ আসছে কেউ জানে না এটা হলো ওটার অ্যানসার। আর এখানে সবগুলা ২-৫% বেশি ইন্টারেস্ট রেটে দেয়া হয়েছে।’

টাকা অন্য ব্যাংকে সরিয়ে নেওয়ার পেছনে যুক্তি দেখিয়ে বিসিবিপ্রধান বলেন, ‘রেড জোন থেকে গ্রিন আর ইয়োলো জোনের ব্যাংকে নিয়ে গেছি টাকা। স্ট্যানডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে আছে ১২ কোটি টাকা। মোট আড়াইশ কোটি। এদের থেকে আমি স্পন্সর পেয়েছি ১২ কোটি টাকার কাছাকাছি, আর প্রতিশ্রুতি পেয়েছি আরও ২৫ কোটি টাকার ইনফ্রাস্ট্রাকচার বানায় দিবে।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Design & Developed by : JEWEL