বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৩২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
Logo জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ছাত্রদল নেতার ব্যতিক্রমী কর্মসূচি Logo ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি আরও ৪৮৮ জন Logo মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর যশোর ও নোয়াখালীতে মাদক ইয়াবা ও গাঁজা উদ্ধার Logo শীত নামার আগেই শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে বড় দুঃসংবাদ Logo মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নোয়াখালী ও যশোরে বিপুল পরিমান মাদক ইয়াবা, টাপেন্টাডল ও গাঁজা উদ্ধার Logo ডিএনসি নোয়াখালী, ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রাম মেট্রো কর্তৃক আগ্নেয়াস্ত্র, তাজা বুলেটসহ বিপুল পরিমান মাদক উদ্ধার Logo মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসি) নিয়োগ পরীক্ষায় স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণে উল্লেখযোগ্য সাফল্য – উচ্চ প্রযুক্তির জালিয়াতি প্রচেষ্টা ব্যর্থ Logo ‘কার্গো ভিলেজে আগুন পোশাক ‎শিল্পের জন্য বড় ক্ষতি’ Logo মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম মেট্রো কর্তৃক ৪০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার Logo এ সনদ শুধু দেশের না গোটা পৃথিবীর জন্য উদাহরণ: প্রধান উপদেষ্টা

চট্টগ্রাম বন্দর ও করিডর ইস্যুতে প্রয়োজনে রাজপথে নামার ঘোষণা নুরের

নিজস্ব প্রতিবেদক / ১৪৪ Time View
Update : রবিবার, ১৮ মে, ২০২৫, ১২:৩৭ অপরাহ্ন
চট্টগ্রাম বন্দর ও করিডর ইস্যুতে প্রয়োজনে রাজপথে নামার ঘোষণা নুরের
চট্টগ্রাম বন্দর ও করিডর ইস্যুতে প্রয়োজনে রাজপথে নামার ঘোষণা নুরের

চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব বিদেশিদের দেওয়ার সিদ্ধান্ত, রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়ার কথা চিন্তা করছে অন্তর্বর্তী সরকার। তবে এ সিদ্ধান্ত কোনোভাবেই মানতে নারাজ গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। প্রয়োজনে রাজপথে লড়াই করার ঘোষণাও দিয়েছেন তিনি।

শনিবার রাতে ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।

ফেসবুক পোস্টে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি বলেন, পরিষ্কার কথা; ১/ বাংলাদেশের অর্থনীতির হৃদপিণ্ড চট্টগ্রাম বন্দরকে বিদেশীদের হাতে কোনভাবেই তুলে দেয়া যাবে না। ২/ করিডরের নামে খাল কেটে কুমির আনা যাবে না।

পোস্টের শেষ অংশে অন্তর্বর্তী সরকারকে সতর্ক করে দিয়ে তিনি বলেন, ‘দল নয়, মত নয়, সবার আগে বাংলাদেশ। দেশের স্বার্থে কোন ছাড় নয়, প্রয়োজনে রাজপথে নতুন লড়াই শুরু হবে।’

এর আগে, গত ১৪ মে চট্টগ্রাম বন্দর পরিদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে সেখানে দেওয়া ভাষণে তিনি বলেন, ‘চট্টগ্রাম বন্দরকে আন্তর্জাতিক মানের বন্দরে উন্নীত করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিশ্বের খ্যাতিসম্পন্ন বন্দর ব্যবস্থাপনা সংস্থাগুলোকে আমন্ত্রণ জানিয়ে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

অধ্যাপক ইউনূস আরও বলেন, ‘এটি আমাদের জন্য একটি বড় সুযোগ। যদি সরকারের পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়িত হয়, তাহলে দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে এবং হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি হবে। বাংলাদেশের অর্থনীতি বদলাতে হলে চট্টগ্রাম বন্দরই আমাদের আশা। এটি ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। চট্টগ্রাম বন্দর বাংলাদেশের অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড। কিন্তু যদি হৃৎপিণ্ড দুর্বল হয়, কোনো ডাক্তারই তা আর ভালো করতে পারে না। তাই একে বিশ্বমানের করতে হবে। বন্দর ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত বৈশ্বিক পর্যায়ের শীর্ষ সংস্থাগুলোকে আগেও ডাকা হয়েছিল, কিন্তু কার্যকর কোনো অগ্রগতি হয়নি।’

তিনি তখন আরও বলেন, ‘এই হৃৎপিণ্ডকে আমাদের প্রতিবেশীদের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে। এজন্য আমি নেপাল ও ভারতের সাতটি উত্তর-পূর্ব রাজ্যের (সেভেন সিস্টার্স) কথা বলেছি। যদি তারা এতে যুক্ত হয়, তারা উপকৃত হবে, আমরাও হবো। যারা যুক্ত হবে না, তারা পিছিয়ে পড়বে।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Design & Developed by : JEWEL