নিজস্ব প্রতিবেদক: আবারো মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি) চট্টগ্রাম মেট্রো ও সিলেট গোয়েন্দা কর্তৃক বিপুল পরিমান ইয়াবা ও বিদেশী মদ উদ্ধার।
জানা যায়, (রবিবার) ২১শে সেপ্টেম্বর ২০২৫ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, চট্টগ্রাম মেট্রো এর উপপরিচালক হুমায়ুন কবির খন্দকার এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে, পরিদর্শক ব্রজলাল চাকমার নেতৃত্বে একটি টিম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে, চট্টগ্রাম মেট্রো বাকলীয়া থানাধীন শাহ আমানত সেতু সংযোগ সড়ক এলাকায় চট্টগ্রামগামী মারছা বাসে অভিযান পরিচালনা করে আনোয়ারুল ইসলাম (৪০)কে ৯,৬০০ (নয় হাজার ছয়শত) পিস ইয়াবাসহ হাতেনাতে গ্রেফতার করে।
একই দিনে অপর অভিযানে, উপপরিদর্শক মো: রেজাউল করিম এর নেতৃত্বে একটি টিম চট্টগ্রাম মেট্রো চান্দগাঁও থানাধীন এক কিলোমিটার এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে মো: নাজিমুল্লাহ (২০)কে ৯০৫ (নয়শত পাঁচ) পিস ইয়াবাসহ হাতেনাতে গ্রেফতার করে।
আসামীদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ (সংশোধন ২০২০) অনুযায়ী পৃথক পৃথক নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয় বলে জানা যায়।
এদিকে (শুক্রবার) ১৯শে সেপ্টেম্বর ২০২৫ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, বিভাগীয় গোয়েন্দা কার্যালয়, সিলেট এর সহকারী পরিচালক পলাশ পাল এর সার্বিক দিকনিদের্শনায়, উপ-পরিদর্শক মোঃ মামুনার রশীদ এর নেতৃত্বে একটি রেইডিং টিম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে, কোম্পানীগঞ্জ থানাধীন আসামী তুয়াব আলী এর বসতঘরে অভিযান পরিচালনা করে ৮০০ (আটশত) বোতল ভারতীয় বিদেশী মদসহ তুয়াব আলী (৪৫)কে তাকে হাতেনাতে গ্রেফতার করে। রেইডিং টিমের উপস্থিতি টের পেয়ে অপর আসামী কাসাব আলী (৪৫) পালিয়ে যায়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, একই গ্রামের বাসিন্দা মৃত বাদাই মিয়ার পুত্র কাসাব আলী (৪৫)সহ এই মাদক সিলেট শহর ও ঢাকায় প্রেরণের উদ্দেশ্যে তার ঘরে মজুত করে রাখে। আসামীদের বিরুদ্ধে উপ-পরিদর্শক মোঃ মামুনার রশীদ বাদী হয়ে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ (সংশোধন ২০২০) অনুযায়ী ১টি নিয়মিত মামলা দায়ের করেন।